কৃমি দূর করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় | কৃমি হলে লক্ষণ কি? | কি খেলে কৃমি হয় | gura krimi treatment bangla

কৃমি দূর করার ঘরোয়া উপায় :

কৃমি আকারে খুবই ছোট, প্রায় দেখাই যায় না। কিন্তু জেনে অবাক হবেন যে, এ রকম একটি কৃমি মানুষের অন্ত্র থেকে দিনে প্রায় শূন্য দশমিক ২ মিলিলিটার রক্ত শুষে নিতে পারে। অনেক কৃমি শরীরে থাকলে প্রতিদিনই বেশ কিছু পরিমাণ রক্ত শুষে নিতে পারে। ফলে শিশুরা অপুষ্টি ও রক্তশূন্যতায় ভোগে থাকে। বড়রাও কৃমি রোগে ভুগে থাকেন।

কি খেলে কৃমি হয়, কৃমির ওষুধ কখন খাব?, কৃমি হলে কি কি সমস্যা হয়, বড়দের ঘন ঘন কৃমি হওয়ার কারণ, gura krimi treatment bangla, কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো, gura krimi medicine, krimi hole ki korbo, কৃমি প্রতিরোধ ঘরোয়া উপায়, কৃমির সমস্যার লক্ষণ ও দ্রুত দূর করার 9 উপায়, পেটের কৃমি প্রতিরোধ করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় জেনে রাখুন,


এ ছাড়াও কৃমির কারণে অ্যালার্জি, ত্বকে চুলকানি, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে। কখনো অন্ত্রের বা পিত্তথলির নালিতে কৃমি আটকে গিয়ে বড় ধরনের জটিলতা হয়। তাই কৃমি সংক্রমণ বড় ধরনের স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

কৃমি দূর করতে হলে প্রথমেই জানা দরকার এটি কেন হয়? নোংরা পরিবেশ, অনিরাপদ পানি পান, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, খালি পায়ে হাঁটা কৃমি সংক্রমণের জন্য দায়ী।

ওষুধের মাধ্যমে কৃমি দূর করার উপায় আছে। কিন্তু অনেকে নানা ভুল ধারণার জন্য ভয়ে কৃমির ঔষধ খেতে চান না। শিশুদেরও খাওয়াতে চান না। কিন্তু ওষুধ নিয়ম মেনে খেলে আর সহজ কিছু উপায় মেনে চললে সহজেই কৃমি দূর করা সম্ভব।

কৃমির লক্ষণসমূহ | Symptoms of Worms:

কৃমির কোনো উপসর্গ নাও থাকতে পারে অথবা সেগুলো বেশ হালকা হতে পারে।
লক্ষণগুলি মধ্যে রয়েছে:

1- বমি বমি ভাব
2- ক্ষুধা মন্দা
3- ডায়রিয়া
4- পেটে ব্যথা
5- ওজন কমে যাওয়া
6- সাধারন দূর্বলতা

টেপওয়ার্ম হলে যেসব লক্ষণ দেখা যেতে পারে:
1- জ্বর
2- চামড়ার নিচে ফুঁস্কুড়ি
3- এলার্জিক প্রতিক্রিয়া
4- স্নায়বিক সমস্যা, যেমন খিঁচুনি

ফ্লুকস হলে যেসব লক্ষণ দেখা যেতে পারে:

1- ফ্লুকস সংক্রমণের লক্ষণগুলি প্রকাশ পেতে সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে। এর মধ্যে জ্বর এবং ক্লান্তি থাকতে পারে।

পিনওয়ার্ম হলে যেসব লক্ষণ দেখা যেতে পারে:

1- পিনওয়ার্ম কখনো কখনো মলদ্বারে চুলকানির কারণ হতে পারে।

হুকওয়ার্ম হলে যেসব লক্ষণ দেখা যেতে পারে:

1- চুলকানি ফুঁস্কুড়ি
2- রক্তাল্পতা
3- ক্লান্তি

ট্রাচিনেলা হলে যেসব লক্ষণ দেখা যেতে পারে:

1- জ্বর
2- মুখ ফুলে যাওয়া
3- পেশীতে ব্যথা ও কোমলতা
4- মাথাব্যথা
5- আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা
6- কনজেক্টিভাইটিস (চক্ষু প্রদাহ) ইত্যাদি।

পেটের কৃমি প্রতিরোধ করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায়:

সকালে খালি পেটে দুই-তিন কোয়া কাঁচা রসুন খেলে কৃমি মরে যায়। কাঁচা রসুন অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাঙ্গাস মেরে ফেলতে পারে রসুন। তাই কয়েক দিন সকালে নিয়মিত দুই-তিনটি করে কাঁচা রসুনের কোয়া চিবিয়ে খেলে কৃমি মরে যায়।

Read more: Healthy Baby Food

কৃমি তাড়াতে ৮টি ঘরোয়া টোটকা জেনে নিন:

1- রসুন: রসুন অ্যান্টি-প্যারাসাইটিক খাবার যা কৃমি দূর করতে সাহায্য করে। কাঁচা রসুনের অ্যামাইনো অ্যাসিড পেটের কৃমি মেরে ফেলে। প্রতি দিন সকালে খালি পেটে দু’কোয়া রসুন খান। এক সপ্তাহ নিয়মিত খান। আধ কাপ জলে দু’টি রসুনের কোয়া দিয়ে সিদ্ধ করে এক সপ্তাহ নিয়মিত খেলেও উপকার পাবেন।

2- নারকেল: কৃমি দূর করতে নারকেল বেশ কার্যকরী। প্রতি দিন সকালে এক টেবল-চামচ নারকেল কুচি খান। 

3- লবঙ্গ: প্রতি দিন ১-২টি লবঙ্গ খান। এর অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান কৃমি নষ্ট করে।

4- মিষ্টি কুমড়োর বীজ: দুই টেবল-চামচ মিষ্টি কুমড়োর বীজের গুঁড়ো তিন কাপ জলে আধ ঘণ্টা সিদ্ধ করুন, সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খান। এ ছাড়া এক টেবল-চামচ মিষ্টি কুমড়োর বীজের গুঁড়োর সঙ্গে সমপরিমাণ মধু মিশিয়েও খেতে পারেন।

5- গাজর: একটি গাজর কুচি করে প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। গাজরের বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি এবং জিঙ্ক কৃমি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

6- হলুদ: এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সঙ্গে সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। এটি প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। এ ছাড়া হাফ কাপ গরম জলে, সামান্য হলুদ গুঁড়ো এবং নুন মিশিয়ে খান। পাঁচ দিন নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।

7- অ্যাপল সিডার ভিনিগার: অ্যাপল সিডার ভিনিগার পেটে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে, যা শরীরে প্যারাসাইট ও জীবাণুর লার্ভা মারতে সাহায্য করে।

8- আনারস: আনারসের মধ্যে রয়েছে ব্রোমেলিন এনজাইম। যা প্যারাসাইট মারতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে টানা তিন-চার দিন শুধু আনারস খেয়ে থাকলে কৃমি সম্পূর্ণ সারানো যায়।

9- কৃমি নির্মূল করতে নিমের পাতা nim pata : পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে যায়। পেটে বড় হয়। চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। বাচ্চাদের পেটের কৃমি নির্মূল করতে নিমের পাতার জুড়ি নেই। 

কৃমি প্রতিরোধে করণীয়:

১. প্রতি তিন মাস পরপর পরিবারের সবাই একটি করে অ্যালবেনডাজল বড়ি সেবন করতে পারেন। মেবেনডাজল হলে খেতে হবে পরপর তিন দিন। সাত দিন পর আরেকটা ডোজ খাওয়া যায়। শিশুদেরও একইভাবে সিরাপ খাওয়াতে হবে। দুই বছরের নিচে কোনো শিশুকে খাওয়াতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২. চিনি খেলে বা মিষ্টি খেলে কৃমি হবে বলে যে ধারণা প্রচলিত, তা ঠিক নয়। মিষ্টি বা চিনি খাওয়ার সঙ্গে কৃমির কোনো সম্পর্ক নেই। বরং নোংরা হাতে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে কৃমি হবে।

৩. কৃমি হলে পায়ুপথ চুলকায় বলে শিশুরা সেখানে হাত দেয়। পরে আবার সেই হাত মুখে দেয়। এভাবেই সংক্রমণ ছড়াতে থাকে। তবে পায়ুপথ চুলকানো মানেই কৃমি সংক্রমণ নাও হতে পারে। কৃমি সংক্রমণের আরও উপসর্গ আছে। যেমন: ওজন না বাড়া, পেট ফাঁপা, পেট কামড়ানো, আমাশয়, অপুষ্টি, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি।

৪. গরমকালে কৃমিনাশক খাওয়া যাবে না—এমন ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই। গরম, শীত, বর্ষা যেকোনো সময়ই কৃমিনাশক খাওয়া যাবে। তবে খাওয়ার পর বা ভরা পেটে খাওয়া ভালো।

৫. কৃমিনাশক নিরাপদ ওষুধ। এর তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে কারও কারও পেট ফাঁপা বা বমি ভাব হতে পারে। অনেক সময় কৃমিনাশক খেয়ে শিশুদের অসুস্থ হওয়ার যে খবর পাওয়া যায়, তা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অজ্ঞতা ও কুসংস্কারজনিত।

৬. পানি অবশ্যই ফুটিয়ে বা বিশুদ্ধ করে পান করবেন। শাকসবজি ও মাংস খাওয়ার আগে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। খাবার প্রস্তুত ও পরিবেশনের আগে ভালো করে হাত ধুতে হবে। শিশুদের খাওয়ার আগে ও শৌচাগার ব্যবহারের পর সাবান দিয়ে কীভাবে ভালো করে হাত কচলে ধুতে হয়, তা শেখানো জরুরি।

৭. বাইরের খোলা অপরিচ্ছন্ন খাবার না খাওয়াই ভালো। মাঠঘাটে শিশুদের খালি পায়ে খেলতে দেবেন না।

৮. কেবল গ্রামে বা রাস্তায় থাকা শিশুদের কৃমি হয়—এই ধারণাও ভুল। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে-কারও কৃমি সংক্রমণ হতে পারে। তাই অপুষ্টি এড়াতে নিয়মিত কৃমিনাশক খাওয়াই ভালো।

কৃমি নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:

কৃমির হাত থেকে নিজেকে এবং আপনার সন্তানকে বাঁচাতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।

টিউক্রিয়াম (teucrium), স্যাবাডিলা (Sabadilla), নেট্রাম ফস (Natrum phos) প্রভৃতি হোমিও ঔষধগুলো কৃমি দূর করতে খুবই কার্যকরী এবং নিরাপদ ঔষধ।এমনকি এগুলো গর্ভবতীদেরকেও খাওয়ানো যায়,কোনো বিপদের সম্ভাবনা নাই। হোমিও ঔষধগুলো কৃমিকে প্যারালাইজড করে না,তাই আপনার শিশুকেও প্যারালাইজড করে মেরে ফেলার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নাই। হোমিও ঔষধে সম্ভবত কৃমিদের শরীরে জ্বালা-পোড়ার সৃষ্টি হয়েথাকে,ফলে কৃমিরা মারা পড়ে না বরং জীবিতই পায়খানার সাথে বেরিয়ে যায়।এই ঔষধগুলোর যে-কোন একটি খেতে পারেন। সাধারণত একমাত্রাই যথেষ্ট। হোমিও ঔষধগুলোর তেমন কোন ক্ষতিকর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নাই,কারণ এগুলোতে ঔষধের পরিমাণ থাকে খুবই কম। অনেকে এমন আছেন যে, তাদের সারাজীবনই কৃমির সমস্যা লেগে থাকে এবং কিছুদিন পরপরই তাদের কৃমির ঔষধ খেতে হয়। এসব ক্ষেত্রে একজন রেজি: হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।কেননা কিছু হোমিও ঔষধ আছে,যেগুলো রোগীর শারীরিক-মানসিক গঠন বুঝে প্রয়োগ করলে বেশী বেশী কৃমি হওয়ার টেনডেন্সী সারা জীবনের জন্য কৃমির আক্রমন হতে মুক্তি দিবে।

কৃমির চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি ঔষধের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা :


Teucrium Marum verum : গুড়া ক্রিমি বা সুতা ক্রিমির সবচেয়ে ভালো এবং নিরাপদ ঔষধ হলো টিউক্রিয়াম। পায়খানার রাস্তায় ভীষণ চুলকানি থাকে।

Spigelia anthelmia : হ্যানিম্যানের সময় স্পাইজেলিয়া কৃমির এলোপ্যাথিক এবং কবিরাজি ঔষধরূপে পরিচিত ছিল। হ্যানিম্যান যখন এটি দিয়ে হোমিও ঔষধ তৈরী করে পরীক্ষা করলেন, তখন দেখলেন যে কৃমির ঔষধ হিসাবে তার সুনামের বিষয়টি সঠিক। এটি সব ধরনের কৃমি, এমনকি ফিতাকৃমি পযর্ন্ত নিমূর্ল করতে পারে। অবশ্য কৃমির সমস্যা ছাড়াও হোমিওপ্যাথিতে এটি আরও অনেক রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। তার মধ্যে একটি বড় রোগ হলো মাইগ্রেন বা অর্ধেক মাথা ব্যথা।

Sabadilla officinarum :স্যাবাডিলাকে বলা যায় ক্রিমির সবচেয়ে উৎকৃষ্ট একটি ঔষধ। স্যাবাডিলা ঔষধটি ছোট মেয়ে শিশুদের খাওয়ানো উচিত নয়; কেননা সেবাডিলা ঔষধটি খাওয়ার পরে কৃমিরা পাগলের মতো দৌঁড়াতে শুরু করে এবং এসময় তারা মেয়েদের যোনী এবং জরায়ুতে ঢুকে পড়ে মারাত্মক বিপদের সৃষ্টি করতে পারে।

Natrum Phosphoricum : নেট্রাম ফস শিশুদের কৃমির জন্য সেরা ঔষধগুলোর অন্যতম। পাশাপাশি এটি শিশুদের অজীর্ণ, বদহজম, এলার্জি, চুলকানি, পেটে ব্যথা, সর্দি, চোখ ওঠা ইত্যাদি সমস্যার জন্যও একটি সেরা ঔষধ। এটি শিশুদের জন্য একটি ভিটামিন হিসেবেও কাজ করে থাকে। (এই ঔষধটিও ছোট মেয়ে শিশুদের খাওয়ানো উচিত নয়।)

Cina : বদমেজাজী শিশুদের ক্রিমির সমস্যায় সিনা একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। শিশুরা আঙুল দিয়ে নাক খোচাতে থাকে এবং ঘুমের মধ্যে দাঁত কটমট করে।

Santoninum : সেন্টোনিনাম গুড়া ক্রিমি এবং সুতা ক্রিমিরসবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ঔষধ।
Caladium seg : গুড়া ক্রিমি ছোট মেয়েদের যৌনাঙ্গেঢুকে উৎপাত সৃষ্টি করলে ক্যালাডিয়াম খাওয়াতে ভুলবেন না।

Indigo : ইন্ডিগো কৃমির উৎপাতের ক্ষেত্রে একটি ভালো ঔষধ। কৃমির কারণে মৃগীর আক্রমণ, খিচুঁনি অথবা জ্বর হলে ইন্ডিগো ব্যবহার করতে পারেন।

Carcinosinum : যাদের ঘনঘন কৃমি হয় অর্থাৎ যাদের কৃমির সমস্যা খুব বেশী, তাদের কৃমি প্রবনতা দূর করার জন্য কার্সিনোসিন (শক্তি ২০০) পনের দিনে একমাত্রা করে চার বার খান। ক্যান্সারের ঔষধ কার্সিনোসিনে যেহেতু কৃমি নিরাময় হয়, সেহেতু বলা যায় মাত্রাতিরিক্ত কৃমির উৎপাত ক্যান্সারের একটি পূর্ব লক্ষণ।

Calcarea Carb : মোটা থলথলে শারীরিক গঠন, পা সব সময় ঠান্ডা থাকে, শিশুকালে দাঁত উঠতে বা হাঁটা শিখতে দেরী হয় থাকে,শরীরের চাইতে পেট বেশী মোটা, খুব সহজে মোটা হয়ে যায়, প্রস্রাব-পায়খানা-ঘাম সব কিছু থেকে টক গন্ধ আসে, হাতের তালু মেয়েদের হাতের মতো নরম (মনে হবে হাতে কোন হাড়ই নেই), মাথার ঘামে বালিশ ভিজে যায়,মুখমন্ডল ফোলাফোলা, ডিম খেতে খুব পছন্দ করে ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে ক্যালকেরিয়া কাব হবে তার সবচেয়ে উত্তম ক্রিমির ঔষধ।

Sulphur : সালফার একটি বহুমুখী ক্ষমতা সম্পন্ন ঔষধ।গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে রোগীকে সালফার খাওয়াতে পারেন।

*** ভালো লাগলে অন্যকে জানানোর জন্য শেয়ার করুন ***

Youtube Subscribe Now
FAQ
কি খেলে কৃমি হয়
কৃমির ওষুধ কখন খাব?
কৃমি হলে কি কি সমস্যা হয়
বড়দের ঘন ঘন কৃমি হওয়ার কারণ
gura krimi treatment bangla
কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো
gura krimi medicine
krimi hole ki korbo
কৃমির সমস্যার লক্ষণ ও দ্রুত দূর করার 9 উপায়
পেটের কৃমি প্রতিরোধ করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় জেনে রাখুন
#gura_krimi_medicine
#কৃমি_হলে_কি_কি_সমস্যা_হয়
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url